সম্পূর্ণ বিশ্রাম নিয়ে নতুন ভাবে সব শুরু করা
- পর্যাপ্ত ঘুম – পরীক্ষার ধকল থেকে মুক্তি দরকার।
- ভালো সিনেমা দেখা – প্রিয় ঘরানার সিনেমা দেখা ভালো।
- ভালো বই পড়া – উপন্যাস, নন-ফিকশন বা গ্রাফিক নভেল পড়া ভালো।
- গান শুনে মন হালকা করা – নতুন ধরণের গান ও গল্প শোন্ খুব ভালো।
- পরিবারের সাথে সময় দেওয়া – এতে সম্পর্ক আরও ভালো হবে।
- বন্ধুদের সাথে জমিয়ে আড্ডা দেওয়া – বন্ধুদের সাথে আড্ডা ও খেলাধুলা খুব ভালো।
- একদিন কিছুই না করে বিশ্রাম নেওয়া – হঠাৎ কর বেশি খেলা- ধুলো থেকে শরীর ভালো রাখার জন্য শুধু বিশ্রাম নিতে হবে।
- প্রতিদিন ভালো কাজ গুলো লিখে রাখা – প্রতিদিনের ছোট ছোট আনন্দগুলো মনে রাখা খুব দরকার।
- নতুন ভাবে ঘর গুছিয়ে নেওয়া – স্কুল খোলার আগে সব কিছুর জন্য একটা পরিষ্কার পরিকল্পনা করা।
- ঘরে তৈরি সুস্বাদু খাবার খাওয়া – নতুন নতুন স্বাদের ঘরের রান্না ভালো কর খেল মন ভালো হয়।
নতুন অনেক কিছু শেখা
- শখের কাজগুলো শুরু করা – ছবি আঁকা, গান করা, খেলা করা যার যেটা ভালো লাগার জিনিস করা ভালো।
- নতুন ভাষা শেখা খুব ভালো – স্প্যানিশ, ফরাসি, বা অন্নান্ন বিদেশি ভাষা শেখ খুব ভালো।
- অনলাইন কোর্সে ভর্তি হওয়া – বিভিন্ন রকম কোডিং, ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং বা নতুন কিছু শেখ ভালো।
- লেখার হাতের লেখা সুন্দর করা – সুন্দর হাতের লেখার কাজ শেখা ভীষণ ভালো।
- নিজের ব্লগ তৈরী করা – নিজের উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা শেয়ার করা আনন্দ দেয়।
- সংগীতচর্চা শেখা – গিটার, পিয়ানো, বাঁশি বা অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র বাজানো শেখা খুব ভালো।
- বিজ্ঞানভিত্তিক মজাদার পরীক্ষাগুলো নিজে করা – মজাদার বিজ্ঞানের প্রজেক্ট কর খুব ভালো অভ্যেস।
- বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনী পড়া – নিজেকে আরো ভালো করতে মনীষীদের জীবনী পড়া ভালো।
- সর্বজনীন বাচিক শিল্পী হওয়া – বাচিক শিল্পী হওয়ার চেষ্টা করা আজকের দিনে ভীষণ ভালো।
- টাইপিং গতি উবাড়ানোর চেষ্টা করা – এটি ভবিষ্যতে কাজে লাগবে।
শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা খুব দরকার
- সকালে রোজ হাঁটাহাঁটি করা – মুক্ত অক্সিজেন বাতাস নেওয়া খুব ভালো।
- খেলাধুলার ক্লাবে যোগ দেওয়া – ক্রিকেট, ফুটবল, বা ব্যাডমিন্টন খেলার মতো ঘাম ঝরানো খেলা ভালো।
- যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন করুন – মানসিক প্রশান্তি ও ফোকাস বৃদ্ধি করা দরকার।
- ভালো নাচ শেখা – নিজের ভালো লাগার মতো নাচ শেখা খুব ভালো।
- সাইক্লিং বা স্কেটিং করা – এত খুব মজাদার ও স্বাস্থ্যকর।
- ট্রেকিং বা প্রকৃতির মধ্যে হাঁটতে যাওয়া – প্রকৃতির সাথে সংযোগ তৈরী করা ভীষণ দরকার।
- দৈনিক ব্যায়ামের অভ্যাস করা – ঘরে সহজ ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করাও খুব ভালো।
- ঘরের বাইরের খেলা করা – ঘরের বাইরের যেকোনো খেলা করা মনকে খুব ভালো রাখে।
- সাঁতার শেখা – শরীরের জন্য অন্যতম ভালো ও সতেজ করার উপায়।
- মার্শাল আর্ট বা আত্মরক্ষা শেখার চেষ্টা করা – এতে নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
সৃজনশীল ও উৎপাদনশীল হতে শেখা
- একটি ছুটির দিনলিপি (জার্নাল) লেখা শেখা – প্রতিদিনের অভিজ্ঞতা লিখে রাখার অভ্যেস খুব ভালো।
- নতুন ধরণের কাজ তৈরি করা – হস্তশিল্প, ঘর সাজানো বা পুনর্ব্যবহারের কাজ শেখা।
- কবিতা বা ছোটগল্প লেখা – নিজের সৃজনশীলতা প্রকাশ এই সময় তৈরী করা ভালো।
- একটি স্ক্র্যাপবুক তৈরি করা – ভালো স্মৃতিগুলো বাঁচিয়ে কাজ করার পরিকল্পনা করা।
- প্রতিদিন কিছু কিছু আঁকা চেষ্টা করা – শিল্পকলার দক্ষতা উন্নত কর খুব ভালো।
- ফটোগ্রাফি শেখা – সুন্দর মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি কর খুব ভালো।
- ভবিষ্যৎ লক্ষ্য স্থির করা – ভবিষ্যৎ লক্ষ্য স্থির করা খুব দরকার।
- রান্না করার চেস্ট করা – মজার ও সুস্বাদু খাবার তৈরি করার চেষ্টা করা খুব ভালো।
- নিজের হাতে তৈরি শুভেচ্ছা কার্ড করা – নিজের হাতের কাল প্রিয়জনকে উপহার দিলে আনন্দ পাওয়া যাবে।
- বাগান করা শেখা – ফুল, সবজি বা গাছপালা লাগানো খুব ভালো।
ভ্রমণ ও সামাজিক কাজ করা
- একটি ছোট পারিবারিক ঘোড়ার পরিকল্পনা করা – নতুন জায়গা ঘুরে আসা দরকার।
- নিজের শহর ঘুরে দেখা – ঐতিহাসিক স্থান বা পার্ক পরিদর্শন করতে হবে এতে জ্ঞান বাড়বে মন ভালো হবে।
- পিকনিক – প্রকৃতির সাথে সময় দিত হবে।
- দাদু-দিদার বা আত্মীয়দের সাথে দেখা করা – সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।
- গ্রীষ্মকালীন ক্যাম্পে যোগ দেওয়া – নতুন বন্ধুদের সাথে মজা ও দক্ষতা অর্জন করা।
- সামাজিক কাজে অংশ নেওয়া – স্বেচ্ছাসেবী কাজ করা মনকে প্রসারিত করে।
- ছোট ভাইবোন বা শিশুদের পড়ানো – শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়া সকলের দরকার।
- পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখার কাজে অংশ নেওয়া – নিজের এলাকা পরিষ্কার রাখার দিকে নজর দেওয়া খুব দরকার।
- স্থানীয় গ্রন্থাগার পরিদর্শন করা – নতুন বই ও পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা আজকের দিনে খুব দরকার।
- আগামী দিনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া – নতুন ভাবে পড়াশোনার পরিকল্পনা করা ভালো।
