গুকেশ ডি. (Gukesh D.) বা ডোম্মারাজু গুকেশ (Dommaraju Gukesh) হলেন ভারতের একজন তরুণ দাবা গ্র্যান্ডমাস্টার, যিনি তার অসাধারণ প্রতিভা এবং সাফল্যের জন্য বিশ্বজুড়ে পরিচিত। ২০০৬ সালের ২৯ মে চেন্নাই, তামিলনাড়ুতে জন্মগ্রহণকারী গুঁকেশ মাত্র ১২ বছর বয়সে গ্র্যান্ডমাস্টার (GM) খেতাব অর্জন করেন, যা তাকে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যান্ডমাস্টারে পরিণত করে। তার এই অসাধারণ কৃতিত্ব তাকে দাবা জগতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
গুকেশের সাফল্য ও মাইলফলক: গ্র্যান্ডমাস্টার খেতাব অর্জন (২০১৯): গুকেশ ২০১৯ সালে মাত্র ১২ বছর, ৭ মাস এবং ১৭ দিন বয়সে গ্র্যান্ডমাস্টার খেতাব অর্জন করেন। এটি তাকে সেই সময়ে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যান্ডমাস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। তিনি তখন ভিশোয়ানাথান আনন্দের রেকর্ড (১৮ বছর বয়সে GM) ভেঙে ফেলেন এবং ভারতীয় দাবা ইতিহাসে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেন।
ইয়ং চেস স্টার হিসেবে উত্থান: গুকেশ খুব অল্প বয়সেই বিভিন্ন যুব দাবা প্রতিযোগিতায় নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। তিনি ২০১৫ সালে বিশ্ব যুব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে U9 বিভাগে রৌপ্য পদক জয় করেন।
ফাইড রেটিং এবং বিশ্ব র্যাঙ্কিং: গুকেশের ফাইড রেটিং দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তিনি বিশ্বের শীর্ষ যুব দাবাড়ুদের মধ্যে স্থান করে নিয়েছেন। ২০২৩ সালের হিসাবে, তার ফাইড রেটিং ২৭০০-এরও বেশি, যা তাকে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ দাবাড়ুদের মধ্যে স্থান দিয়েছে।
২০২২ চেস অলিম্পিয়াডে সাফল্য: ২০২২ সালে চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত ৪৪তম দাবা অলিম্পিয়াডে গুঁকেশ ভারতীয় দলের হয়ে অসাধারণ পারফরম্যান্স করেন। তিনি বোর্ড ২-এ খেলেন এবং ৮.৫/১১ স্কোর করেন, যা ভারতীয় দলের রৌপ্য পদক জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২০২৩ সালের সাফল্য: ২০২৩ সালে গুঁকেশ বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের প্রার্থী টুর্নামেন্টে অংশ নেন এবং শীর্ষ দাবাড়ুদের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখান। তিনি ম্যাগনাস কার্লসেন, ফ্যাবিয়ানো ক্যারুয়ানা এবং অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় গ্র্যান্ডমাস্টারদের বিরুদ্ধে জয়লাভ করেন।
ভিশোয়ানাথান আনন্দের উত্তরসূরি: গুকেশকে প্রায়ই ভিশোয়ানাথান আনন্দের উত্তরসূরি হিসেবে দেখা হয়। তার খেলার স্টাইল, কৌশলগত দক্ষতা এবং প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব আনন্দের সাথে তুলনা করা হয়। ভারতীয় দাবা জগতে তিনি নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
গুকেশের খেলার স্টাইল: গুকেশ তার আক্রমণাত্মক এবং গতিশীল খেলার স্টাইলের জন্য পরিচিত। তিনি দ্রুত এবং সূক্ষ্ম কৌশল প্রয়োগে দক্ষ, যা তাকে তার প্রতিপক্ষের উপর চাপ সৃষ্টি করতে সাহায্য করে। তার সৃজনশীলতা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা তাকে শীর্ষস্থানীয় দাবাড়ুদের মধ্যে আলাদা করে তোলে।
গুকেশের সাফল্য ও মাইলফলক: গ্র্যান্ডমাস্টার খেতাব অর্জন (২০১৯): গুকেশ ২০১৯ সালে মাত্র ১২ বছর, ৭ মাস এবং ১৭ দিন বয়সে গ্র্যান্ডমাস্টার খেতাব অর্জন করেন। এটি তাকে সেই সময়ে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ গ্র্যান্ডমাস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। তিনি তখন ভিশোয়ানাথান আনন্দের রেকর্ড (১৮ বছর বয়সে GM) ভেঙে ফেলেন এবং ভারতীয় দাবা ইতিহাসে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেন।
ইয়ং চেস স্টার হিসেবে উত্থান: গুকেশ খুব অল্প বয়সেই বিভিন্ন যুব দাবা প্রতিযোগিতায় নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রাখেন। তিনি ২০১৫ সালে বিশ্ব যুব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে U9 বিভাগে রৌপ্য পদক জয় করেন।
ফাইড রেটিং এবং বিশ্ব র্যাঙ্কিং: গুকেশের ফাইড রেটিং দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং তিনি বিশ্বের শীর্ষ যুব দাবাড়ুদের মধ্যে স্থান করে নিয়েছেন। ২০২৩ সালের হিসাবে, তার ফাইড রেটিং ২৭০০-এরও বেশি, যা তাকে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ দাবাড়ুদের মধ্যে স্থান দিয়েছে।
২০২২ চেস অলিম্পিয়াডে সাফল্য: ২০২২ সালে চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত ৪৪তম দাবা অলিম্পিয়াডে গুঁকেশ ভারতীয় দলের হয়ে অসাধারণ পারফরম্যান্স করেন। তিনি বোর্ড ২-এ খেলেন এবং ৮.৫/১১ স্কোর করেন, যা ভারতীয় দলের রৌপ্য পদক জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২০২৩ সালের সাফল্য: ২০২৩ সালে গুঁকেশ বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের প্রার্থী টুর্নামেন্টে অংশ নেন এবং শীর্ষ দাবাড়ুদের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখান। তিনি ম্যাগনাস কার্লসেন, ফ্যাবিয়ানো ক্যারুয়ানা এবং অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় গ্র্যান্ডমাস্টারদের বিরুদ্ধে জয়লাভ করেন।
ভিশোয়ানাথান আনন্দের উত্তরসূরি: গুকেশকে প্রায়ই ভিশোয়ানাথান আনন্দের উত্তরসূরি হিসেবে দেখা হয়। তার খেলার স্টাইল, কৌশলগত দক্ষতা এবং প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব আনন্দের সাথে তুলনা করা হয়। ভারতীয় দাবা জগতে তিনি নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
গুকেশের খেলার স্টাইল: গুকেশ তার আক্রমণাত্মক এবং গতিশীল খেলার স্টাইলের জন্য পরিচিত। তিনি দ্রুত এবং সূক্ষ্ম কৌশল প্রয়োগে দক্ষ, যা তাকে তার প্রতিপক্ষের উপর চাপ সৃষ্টি করতে সাহায্য করে। তার সৃজনশীলতা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা তাকে শীর্ষস্থানীয় দাবাড়ুদের মধ্যে আলাদা করে তোলে।
